শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
লালমনিরহাটে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের বাজার মূল্য নিয়ন্ত্রণ ও আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত পাটগ্রামে শহীদ জিয়া স্মৃতি গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্ণামেন্ট অনুষ্ঠিত গণতন্ত্র আমাদের হাতের নাগালে নাই-লালমনিরহাটে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায় লালমনিরহাটে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা ও ঔষধ সেবা অর্ধেক মূল্যে হত দরিদ্রদের ছানি অপারেশন অরবিট চক্ষু হাসপাতালে লালমনিরহাটে শীতের হরেক রকমের পিঠার দোকানের পসরা নিয়ে বসছেন বিক্রেতারা বিএনপির কর্মী সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত বাবা-মাকে একটা বাড়ি করে দেওয়ার স্বপ্ন যেন চিরতরে হারিয়ে গেলো লালমনিরহাটের শহীদ শাহিনুর আলমের বিএনপির কর্মী সভা অনুষ্ঠিত যতদিন নির্বাচন হবে না, ততদিন স্বাভাবিক অবস্থায় দেশে ফিরে আসবেনা-অধ্যক্ষ আসাদুল হাবিব দুলু আলু চাষ নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন লালমনিরহাটের কৃষকেরা
এশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম লালমনিরহাট বিমান ঘাঁটি

এশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম লালমনিরহাট বিমান ঘাঁটি

আলোর মনি ডটকম ডেস্ক রিপোর্ট: দুনিয়া জুড়ে চলছিল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের দামামা। অক্ষ শক্তির (জাপান-জার্মানি-ইতালি) ভয়ে ইঙ্গ-মার্কিণ মিত্র শক্তি ভীত-সন্ত্রস্ত। জাপানী বোমারু বিমান বঙ্গদেশের কোলকাতা ও আসামের বিভিন্ন স্থানে বোমা হামলা চালায় ১৯৪২ খ্রিস্টাব্দে। অক্ষ শক্তির সামরিক অভিযান থেকে ভারতের পূর্বাঞ্চল রক্ষার্থে মিত্র শক্তির প্রধান সামরিক ঘাঁটি স্থাপনের জন্য লালমনিরহাট ‘চিনির পাথার’ এলাকাকে নির্বাচন করা হয়। যা লালমনিরহাট সদর উপজেলার মহেন্দ্রনগর ও হারাটি ইউনিয়ন ভুক্ত। ১১৬৬.৬৮ একর জমি হুকুম দখল করে এখানে ১৯৩১ খ্রিস্টাব্দের দিকে বৃটিশ সরকার কর্তৃক বিমান ঘাঁটি নির্মাণের জন্য সূচনাকৃত কার্যক্রম নবকিরণ লাভ করে ও দ্রুত বিমান ঘাঁটি নির্মাণ কাজ শেষ হয়ে যায়। বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন অবিভক্ত ভারতের পূর্বাঞ্চল বিশেষ করে আসামকে রক্ষার জন্য লালমনিরহাট বিমান ঘাঁটি ছিল মিত্র বাহিনীর একমাত্র ভরসা স্থল। ১৪ আগস্ট ১৯৪৫ খ্রিস্টাব্দে যুদ্ধ শেষ হওয়ার পর মিত্র বাহিনীর সৈন্যরা দেশে ফিরতে শুরু করেন। সাথে সাথে নিস্তব্ধতায় ঢুবে যেতে থাকে এশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম বলে অভিহিত এ বিমান ঘাঁটি। এ ঘাঁটিতে ১৯৫৮ খ্রিস্টাব্দে সার্ভিস চালু হয়। লালমনিরহাট-ঢাকা ভাড়া ছিল ৪৫ টাকা। সে সময় লালমনিরহাট-ঢাকা রেলওয়ে প্রথম শ্রেণীর ভাড়া ছিল ২২ টাকা। ভাড়া দ্বিগুনেরও বেশী হওয়ায় এক সময় বিমান সার্ভিস বন্ধ হয়ে যায়। ১৯৬৫ খ্রিস্টাব্দে ভারতীয় বোমা হামলার পর পাকিস্তান সরকার বিমান ঘাঁটির স্থাপনা সমূহ নিলামে বিক্রি করে দেয়। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭২ খ্রিস্টাব্দে লালমনিরহাটের বিমান ঘাঁটিকে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর হেড কোয়ার্টার করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়, কিন্তু তা আর বাস্তবায়িত হয়নি। পরে ১৯৮৩ খ্রিস্টাব্দে বিমান বাহিনী কর্তৃপক্ষ এখানে কৃষি প্রকল্প গ্রহণ করে, যার কার্যক্রম এখনও চলছে।

ফ্লাসব্যাক-১: লালমনিরহাট-ঢাকা রুটে ১৮টি সিটের একটি বিমান চালুর সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করার পরও আজ পর্যন্ত টিকিট কাউন্টার খোলা হয়নি। ফলে নিরাপদ ভ্রমণ যারা প্রত্যাশীদের দাবী উপেক্ষিত হতে বসেছে। ঢাকা-লালমনিরহাট রুটে বিমান চালুর জন্য ১৯৯৬ সালে এয়ার পারাবত লিঃ নামের একটি বেসরকারি বিমান চলাচলকারী সংস্থা লালমনিরহাটে “নর্থ বেঙ্গল ট্রাভেলিং এজেন্সির” প্রোপাইটার কেসমত আলী রাজাকে এজেন্ট নিয়োগ করেন। রাজা উক্ত সংস্থার যাবতীয় শর্তাদি পুরনসহ বিডিআর রোডে (টেলিফোন অফিসের পশ্চিমে) সংস্থার ডিজাইন অনুযায়ী একটি বিমান টিকিট কাউন্টার নির্মাণ করেন এবং সংস্থার নির্দেশ অনুযায়ী লোডার পদে ২জন স্টাফ নিয়োগ করে তাদের প্রশিক্ষণ সমাপ্ত করান। যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্নের পর ১৯৯৮ সালের ১লা মার্চ হতে বিমান চালু ও উদ্বোধন হওয়ার কথা ছিল। সে লক্ষ্যে এয়ার পারাবত লিঃ কর্তৃপক্ষ তাদের নিজস্ব আসবার পত্র ও প্রয়োজনীয় টিকিটসহ অন্যান্য দ্রব্যাদি প্রেরণ করেন। কিন্তু বিধিবাম, ১৯৯৬ পরবর্তীতে সরকারের পরিবর্তন হলে এ রুটে বিমান চালুর বিষয়টি সম্পূর্ণ রুপে ঢাকা বা ধামাচাপা পড়ে।

ফ্লাসব্যাক-২: ২০১১ সালের ১৯ মে ভূটানের যোগাযোগ মন্ত্রী এইচ ই লিয়নব পো নন্দলাল রাজ রায়ের নেতৃত্বে ১১ সদস্যের প্রতিনিধি দল দক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তর লালমনিরহাট বিমান ঘাঁটি পরিদর্শন করেছেন। এ সময় বাংলাদেশের পক্ষে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী গোলাম মোহাম্মদ কাদেরসহ বিমান বাহিনীর উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তারা তাঁর সঙ্গে ছিলেন।
লালমনিরহাট জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, ভূটান সরকার জেলা সদরে হাড়িভাঙ্গায় অবস্থিত দক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তম বিমান ঘাঁটিটিকে ভূটান বাংলাদেশ ট্রানজিটের অংশ হিসেবে আন্তর্জাতিক মানের বিমান বন্দর করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। ফলে ভূটান ও বাংলাদেশের মন্ত্রী পর্যায়ের একটি প্রতিনিধি দল বিমান বন্দর স্থাপনের সম্ভাব্যতা যাচাইয়ে লালমনিরহাট বিমান ঘাঁটিটি পরিদর্শন করেন। হেলিক্টারযোগে লালমনিরহাট বিমান বন্দরে অবতরণ করলে জেলা প্রশাসক মোখলেছার রহমান সরকার, পুলিশ সুপার হাবিবুর রহমান, বিমান বাহিনী লালমনিরহাট ইউনিটের অধিনায়ক সৈয়দ আলী আজম, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এ্যাডঃ মতিয়ার রহমান, জেলা জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক এ্যাডঃ একেএম মাহবুবার রহমান প্রতিনিধি দলকে স্বাগত জানান। ভূটান ও বাংলাদেশ সরকারের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্য, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন ও পর্যটন খাতের উন্নয়নের লক্ষ্যে যৌথ চুক্তি হয়। এ চুক্তি আলোকে ভূটান সরকার লালমনিরহাট ও সৈয়দপুর বিমান বন্দরকে সে দেশের বিমান ট্রানজিট হিসেবে ব্যবহার করতে আগ্রহ প্রকাশ করে বাংলাদেশের কাছে আনুষ্ঠানিক প্রস্তাব দিয়েছে।
লালমনিরহাট বিমান বাহিনীর রক্ষণাবেক্ষণ ইউনিটের একটি নির্ভরযোগ্য সূত্র জানায়, ভূটান সরকার লালমনিরহাট বিমানবন্দরটি ব্যবহারের জন্য পছন্দের তালিকায় রাখলেও আকাশসীমা নিয়ে জটিলতা থাকায় তা বাস্তবায়িত হচ্ছে না।
সূত্রটি আরও জানায়, ভারত, বাংলাদেশ ও ভূটানের মধ্যে ত্রিপক্ষীয় একটি চুক্তি হলেই বন্দরটি ব্যবহার করা যাবে।

ফ্লাসব্যাক-৩: পরিত্যাক্ত লালমনিরহাট বিমানবন্দর এলাকায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এভিয়েশন অ্যান্ড অ্যারোস্পেস বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি ক্যাম্পাস হবে। এ লক্ষ্যে একটি উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি দল ২০১৯ সালের ২২ আগস্ট পরিত্যাক্ত লালমনিরহাট বিমানবন্দর এলাকা পরিদর্শন করেছেন। এ সময় বিমান বাহিনীর প্রধান এয়ার মার্শাল মাসিহুজ্জামান সেরনিয়াবাত, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এভিয়েশন অ্যান্ড আ্যারোস্পেস বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এয়ার ভাইস মার্শাল এ এইচ এম ফজলুল হক, পরামর্শক সালমান হাসান, সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাড. মতিয়ার রহমান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) আহসান হাবিব, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এন এম নাসিরুদ্দিন উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২০১৯ সালের ৬ মে উপাচার্য, সহ- উপাচার্য, রেজিস্ট্রার, কোষাধ্যক্ষ, পরামর্শকসহ গুরুত্বপূর্ণ পদে নিয়োগের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়টির দাপ্তরিক কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
২০২০ সালের জানুয়ারি থেকে এ বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ে পাঠদানের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিক ভাবে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয়েছে। প্রাথমিক ভাবে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে ৭টি অনুষদ, ৩৭টি বিভাগ ও ৪টি ইনস্টিটিউট রাখার পরিকল্পনা রয়েছে।
এ অঞ্চলের সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশ্ববিদ্যালয়টির অন্যতম ক্যাম্পাস লালমনিরহাটে স্থাপনের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

ফ্লাসব্যাক-৪: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এভিয়েশন অ্যান্ড অ্যারোস্পেস বিশ্ববিদ্যালয়টির জমি অধিগ্রহণ কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
বিশেষায়িত ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এভিয়েশন অ্যান্ড অ্যারোস্পেস বিশ্ববিদ্যালয়টির জন্য লালমনিরহাটে ৬৩৮দশমিক ৫৪২৮একর জমি অধিগ্রহণের কার্যক্রম ২০২০ সালের ২৪ জুন আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু করা হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন লালমনিরহাট জেলা প্রশাসক আবু জাফর।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্র জানায়, লালমনিরহাট সদর উপজেলার বিমানবন্দর ও বিমান বাহিনী সংলগ্ন এলাকায় এই বিশেষায়িত বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য ১১টি মৌজায় ৫৮৬দশমিক ২২০৩একর ও স্থানীয়দের পুনর্বাসনের জন্য ৫২দশমিক ৩২২৫একর জমি অধিগ্রহণের জন্য যাবতীয় কাগজসহ লালমনিরহাট জেলা প্রশাসকের হাতে আবেদনপত্র জমা দেন উপাচার্য এয়ার ভাইস মার্শাল ফজলুল হক। এ সময় লালমনিরহাট বিমান বাহিনীর স্টেশন অফিসার উইং কমান্ডার খায়রুল মামুন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) রাশেদুল হক প্রধান, লালমনিরহাট পুলিশ সুপার আবিদা সুলতানা ও উপাচার্যের সাথে আসা ৯জন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।

লালমনিরহাটের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) রাশেদুল হক প্রধান বলেন, সদর উপজেলার হারাটি ও মহেন্দ্রনগর ইউনিয়নের ১১টি মৌজার মোট ৬৩৮দশমিক ৫৪২৮একর জমি অধিগ্রহণের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজসহ আবেদনপত্র পেয়েছি। আমরা সর্বোচ্চ স্বচ্ছতা নিশ্চিত করার চেষ্টা করবো।
তিনি আরও বলেন, কিসমত হারাটির ৪৫দশমিক ৯৮৫০, নামুড়ী হারাটির ৯৮দশমিক ৬৩০০, ফকিরটারী ১০০দশমিক ৮৭৭৫, আটবিলের ১৪৫দশমিক ৪০২৫, আটবিল দর্পলষ্করের ২৯দশমিক ৩৭০০, তালুক হারাটির ৭৭দশমিক ৩৬১০, পশ্চিম আমবাড়ির ৩০দশমিক ৮০৭৫, হাড়ীভাঙার ৫৪দশমিক ১২৬৮, চিনিপাড়ার ৩দশমিক ৬৬০০একর জমি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য এবং আটবিলের ৪৩দশমিক ৬০৫০, আরাজি চোঙাদারার ৮দশমিক ৭১৭৫একর জমি স্থানীয়দের পুনর্বাসনের জন্য অধিগ্রহণের প্রস্তাব করা হয়েছে।
লালমনিরহাট জেলা প্রশাসক আবু জাফর বলেন, দ্রুত জমি অধিগ্রহণ কার্যক্রম শেষ করা হবে। বিশ্ববিদ্যালয়টির অবকাঠামো নির্মাণ কাজ ২০২১ সালের জানুয়ারি মাসে শুরু হতে পারে।
উল্লেখ্য, ২০১৯ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এভিয়েশন অ্যান্ড অ্যারোস্পেস বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের জন্য বিলটি জাতীয় সংসদে উপস্থাপন করলে, তা সংসদ সদস্যদের কণ্ঠ ভোটে পাস হয়। এরপরই ভিসি হিসেবে নিয়োগ পান এয়ার ভাইস মার্শাল এএইচএম ফজলুল হক। রাজধানী ঢাকার পুরাতন বিমানবন্দরের অস্থায়ী ক্যাম্পাসে ২০২০-২০২১ শিক্ষা বর্ষে প্রথম শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়। লালমনিরহাটে অবকাঠামো নির্মাণ কাজ শেষ করা হলে স্থায়ীভাবে ক্যাম্পাস সরিয়ে আনা হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone